শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৯

রসুল (স.) ছিলেন যোদ্ধা নবী। Rasulallah (S.A.) was the warrior prophet.

আইহ্যামে জাহেলিয়াতের অন্ধকারকে চিরে রসুল (স.) সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। এ সংগ্রাম করতে গিয়ে তাঁকে হামলা করা হয়েছে, তাঁকে আক্রমণ করা হয়েছে। অন্যায় নির্মূল করার জন্য তিনি সেই সকল হামলার জবাব দিয়েছেন, প্রতিরোধ করেছেন এবং ন্যায় সংগত অভিযান চালিয়েছেন। সেই অভিযানগুলোর লক্ষ্য ছিল মানুষের মুক্তি, মানুষের শান্তি। এমনকি রসুলের (স.) বিরুদ্ধে যারা প্রপাগাণ্ডা চালিয়েছে রসুল (স.) তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর হননি। একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে যতটুকু করা দরকার তিনি ততটুকুই করেছেন। রসুল (স.) রক্ত পিপাসু জাতি সৃষ্টি করেননি, যদি করতেন তাহলে মুসলমানরা যেখানে যেখানে গিয়েছেন সেখানে অন্য কোন ধর্মের লোক থাকত না। রসুলের (স.) উদ্দেশ্য ছিল মানুষের মুক্তি, শান্তি, ন্যায় বিচার এবং অর্থনৈতিক সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা। আল্লাহর রসুল (স.) সৃষ্টি করেছেন মানবতার কল্যাণকামী একটা ন্যায় পরায়ন যোদ্ধা জাতি যারা নিজেদের রক্তের বিনিময়ে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। রসুল (স.) যেখানে গিয়েছেন সেখানেই শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন। একবার এক অভিযানের পরবর্তী অভিযানে যাবার সময় সৈন্য সংখ্যা সীমিত ছিল। তাই ঐ নগরী ছেড়ে দিয়ে তারা চলে গিয়েছেন, ভেবেছিলেন ঘুরে এসে ঐ নগরীর নিয়ন্ত্রন আর পাবেন না। পরবর্তীতে যুদ্ধ বিজয় লাভ করার পর ফিরে এসে দেখলেন বিস্ময়কর ঘটনা। পুরো নগরীর জনগণ সদর দরজায় এসে মুসলমানদেরকে স্বাগত জানাল এবং বলল শাসক হিসেবে তারা মুসলমানেদেরকই চায়। কারণ তারা মুসলমানদের মত এত সুশাসন আগে কখনো দেখেনি। কাজেই রসুল (স.) যদি রক্ত পিপাসু জাতি সৃষ্টি করতেন তাহলে এভাবে আলিঙ্গন করতেন না। তিনি রক্ত পিপাসু জাতি সৃষ্টি করেননি, তিনি মানবতার নবী, সাম্যের নবী, মুক্তির নবী। মানবতা, সাম্য ও মুক্তির জন্য উনাকে লড়াই করতে হয়েছে যে রকম যুগে যুগে প্রায় সকল মহামানবকেই করতে হয়েছে। The prophet (S.A.) struggled for establishing the truth by removing the darkness of ignorance in the age of darkness ‘Ayehame Jaheliat’. In this struggle he (S.A.) was assaulted and attacked by various attacks. He responded to the attack, resisted and carried out a fair campaign to eradicate injustice. The mission was to free the humankind from the barrier of all kinds of turmoil. The prophet (S.A.) had fought several wars in his twenty three years of prophecy. The prophet (S.A.) did not create a blood-thirsty nation. If he did, there were no other religion in those place where the Muslims went. His purpose was to establish salvation, peace, justice and economic justice for the people. Rasulallah (S.A.) created humane, kind a justified warriors who fought and struggled to establish human rights in exchange for their blood. The prophet (S.A.) established peace in the place where he went. From history we can see that, In one operation the number of Muslim soldiers were limited while they were going for another expedition and so they left the city and thought they would not get control of the city again. Later on, after the victory of the war, they came back and saw a wonderful incident. The people of the whole city welcomed Muslims standing in front of the main gate and said that they wants the Muslims to maintain their system as their ruler. Because they have never seen such a good governance Therefore, if the Prophet (S.A.) created blood-thirsty nation then the people of that city would not have embraced them like this. He did not create a blood-thirsty nation because he is the prophet of humanity, the Prophet of equality, the Prophet of salvation. He has been fought for humanity, equality and salvation that almost all the great men had to do in the era of ages.

1 টি মন্তব্য:

  1. অথচ এই বিষয়টা এখন এড়িয়ে যাওয়া হয়। যোদ্ধা নবীকে বানিয়ে দেয়া হয়েছে ঘরে বসে আমলদার হিসেবে।

    উত্তরমুছুন

যে সভ্যতা নারীকে পণ্য বানিয়েছে, সে সভ্যতা নারীর মুক্তি দিতে পারবে না।

একটি সমাজের অর্ধেক জনশক্তিই হচ্ছে নারী। সেই অর্ধেক জনশক্তিকে বাদ দিয়ে একটি জাতি কখনোই প্রগতিশীল হতে পারে না। অথচ আমাদের সমাজে আজও নারীদেরক...