ব্রিটিশরা যখন এই উপমহাদেশসহ মুসলিম বিশ্বের বিরাট অঞ্চল দখল করে নিল, তখন তারা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার মতো বহু মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করল। সেখানে তাদের খ্রিস্টান ওরিয়েন্টালিস্টরা (প্রাচ্যবিদ) বসে বসে মাদ্রাসার সিলেবাস প্রণয়ন করল, কারিকুলাম ঠিক করল। কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসায় টানা ১৪৬ বছর ধরে ২৬ জন খ্রিস্টান প্রিন্সিপাল বসে বসে মুসলিমদের ইসলাম শেখাল। খ্রিস্টানরা কোন ইসলাম শিক্ষা দিতে পারে সে ব্যাপারে কোন সন্দেহের অবকাশ থাকে না। এইজাতির দুর্দশার দিকে দৃষ্টিপাত করলেই তা প্রতীয়মান হয়। যেখানে পুরো মুসলিম উম্মাহেরে ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকার কথা ছিল, সেখানে তারা আজ হাজার হাজার ফেরকা-মাজহাবে বিভক্ত হয়ে দুর্বল ও মেরুদন্ডহীন জাতিতে পরিণত হয়েছে। ফলে অন্যজাতির গোলাম হতেও দেরি হয়নি। প্রকৃত ইসলাম থাকলে এমনটা হত না।
একটি দ্বিমুখি শিক্ষাব্যবস্থার (মাদ্রাসা এবং সাধারণ) মাধ্যমে ব্রিটিশরা কিভাবে এই জাতির মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়ে গেছে তারই সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরছেন হেযবুত তওহীদের মাননীয় এমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম।
(Please visit the link for watching the video) .
When the British occupied the vast territory of Muslims including this sub-continent, they established many madrasahs like Calcutta Alia Madrasah. Their Christian orientalists sat down in these madrasahs and prepared the syllabus, made the curriculum. The first 26 principles of Calcutta Alia Madrasa was Christians who taught Islam in this sub continent till 146 years.
.
We can easily recognize the teaching of them after seeing the distorted condition of present Muslim nations. The British planned and divided the Muslims in that time when it was mandatory for them to get united. As a result, they all became the slave of other nations. If they become united under the true Islam then it would not happen.
.
In one of my speech I am presenting a brief history about how the British broke the backbone of this nation by imposing two-way education system.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন